অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪ সম্পর্কে জানুন

প্রিয় পাঠক অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪ সম্পর্কে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন। তাহলে চলুন আজ আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত। আশা করছি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।

অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪ সম্পর্কে। যে ১০টি উপায়ে করা যায়। তাই আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য এই ১০ টি উপায় জানা অনেক জরুরী। তাই নিচে আলোচনা করছি তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

• অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪
• মোবাইল দিয়ে ১০টি উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়
• ব্লগিং করে ইনকাম
• বিকাশ অ্যাপস থেকে ইনকাম
• ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয়
• ক্যাপচা টাইপিং করে আয়
• অ্যাপস থেকে ইনকাম
• সার্ভে কাজ করে ইনকাম
• ছবি বিক্রি করে
• ফেসবুক থেকে ইনকাম
• ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
• ইনস্টাগ্রাম থেকে ইনকাম
• লেখকের মন্তব্য

অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪

অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৪ আপনি জেনে খুশি হবেন যে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে আপনি আপনার পেসিব ইনকাম শুরু করতে পারেন। তবে এটা শিক্ষার্থীদের জন্য বেস্ট হবে কারণ তারা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে করতে পারবে। এবং যারা বেকার তারাও চাইলে এই কাজটি করতে পারে । এই কাজটি করার জন্য আপনাকে কোথাও যেতে হবে না আপনি আপনার বাড়িতে বসে এই কাজটি করতে পারবেন।

অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে মাসে মোটামুটি একটা ইনকাম করা সম্ভব। কিন্তু এখানে আমি যে অ্যাপস গুলোর কথা আপনাকে বলব সেগুলো রাতারাতি আপনাকে ধন কবুরের করে তুলবে না।বরং আপনার প্রতিদিনের খরচ যেমন কারেন্ট বিল ইন্টারনেট এবং আপনি স্বাভাবিক ভাবে চলার জন্য এই অ্যাপস গুলো থেকে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু কেউ যদি।

সঠিক গার্ড লাইন না পায় তাহলে কোন ভাবেই মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবে না। এবং শুধু সঠিক গাইডলাইন থাকলে হবে না বরং আপনার ধৈর্য থাকতে হবে। এবং পরিশ্রম করতে হবে। মনে রাখবেন ধৈর্য ও পরিশ্রম ব্যতীত কখনো আপনি সঠিক ফলাফল পাবেন না। আমরা অনেকেই প্রায় সময় ইউটিউবে শুনি ছোট ভাঙ্গা স্মার্টফোন দিয়ে প্রথমে কাজ শুরু করে অনেকেই লাখ লাখ টাকার মানুষ হয়েছে আজ। তাই অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে আসলেই করা যায় কি না আজকে আপনারা আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে ১০টি উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায় মোবাইল দিয়ে দশটি উপায়ে কিভাবে আপনি টাকা ইনকাম করবেন সে বিষয় নিয়ে আজ আমি আপনাদেরকে বিস্তারিত ভাবে জানাবো। মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেকগুলো অ্যাপস রয়েছে । বর্তমানে টেকনোলজি এতটাই ফাস্ট যে সবগুলো কাজ দ্রুত করা যায়। কম্পিউটারের কাজগুলো মোবাইলে করা যায়। যদি মোবাইলটা ভালো হয়। এখন মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড স্কেল এর সকল কাজ মোবাইলে করা সম্ভব।

এছাড়াও Google Excel Sheet, Google Doc সহ অনেক ধরনের কাজ মোবাইল দিয়ে বর্তমান করা সম্ভব।যেহেতু এগুলো কাজ আমরা করতে পারছি তাহলে আমরা চাইলে মোবাইল দিয়ে অবশ্যই এগুলো কাজ করে ইনকাম করতে পারব। আজ আমি আপনাদের মাঝে মোবাইল দিয়ে দশটি উপায়ে ইনকাম করা যায় এ সম্পর্কে আপনার যদি ভালোভাবে জানা থাকে তাহলে আপনি যেকোনো একটি বিষয় বেছে নিতে পারেন এবং সেখানে সঠিক সময় শ্রম দিয়ে কাজ করতে পারলে অবশ্যই আপনি সফল হবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই কোন কোন উপায়ে Starts দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়।

ব্লগিং করে ইনকাম প্রিয় পাঠক মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে তার মধ্যে একটি উপায় হলো ব্লগিং করে আয় করা বর্তমানে এটি অনেক জনপ্রিয়। ব্লগিং করে অনেকেই প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে। তাই আপনিও এটি করতে পারেন। এখন আপনার মাথায় একটা ধারণা আসতে পারে যে ব্লগিং  কি ওটা দিয়ে কি করে। তাহলে শুনুন ব্লগিং হলো আমাদের অনেক কিছু জানার থাকে আমরা যেই বিষয় নিয়ে গুগলের সার্চ করি।

ঠিক সার্চ করার পরে অনেকগুলো বিষয় বা ফলাফল চলে আসে সেগুলোকে ব্লগিং ওয়েবসাইট বলা হয় তখন আপনি যে বিষয়টি নিয়ে সার্চ করলেন সেগুলো আপনার সামনে চলে আসে আপনি যখন  কোন একটি ওয়েবসাইটে ক্লিক করেন তখন আপনার সামনে অনেকগুলো লেখা চলে আসে যেটাকে আমরা বলে থাকি আর্টিকেল। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ যে কোন বিষয় নিয়ে সর্বপ্রথম গুগলে সার্চ করে যেমন ফল ফলাদি সম্পর্কে শাকসবজি নিয়ে পাহাড় পর্বত, নদী-নালা, নিয়ে।

মোট কথা যে কোন বিষয় সর্বপ্রথম আগে গুগলে সার্চ করে। তাহলে বুঝতেই পারছেন বর্তমান সময়ে ব্লগিং কতটা জনপ্রিয়। কিছুদিন পর এটি আরো জনপ্রিয় হবে। এখন কেউ যদি ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে চায় তাহলে ব্লগার ডট কম ওয়েব সাইটে গিয়ে একটি ফ্রি ব্লগের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন ।তারপর ডোনেট নিয়ে বিভিন্ন বিষয়াদি সম্পর্কে আর্টিকেল লেখে প্রতিনিয়ত গুগলে পাবলিশ করলে আস্তে আস্তে আপনার ব্লগিং একাউন্টে প্রচুর পরিমাণে।

ভিজিটরস ট্রাফিক আসতে থাকবে আর যখন আপনার ভিজিটর।ল আসবে তখন আপনি এডসেন্স পাওয়ার পরে আপনার এই ব্লগিং ওয়েবসাইটটি দিয়ে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে আর বসে না থেকে আজ থেকে শুরু করে দিন ব্লগিং। যদি আপনি পরিশ্রম করতে পারেন এবং আপনার যদি ধৈর্য থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি সফল হবেন। মনে রাখবেন ধৈর্য এবং পরিশ্রম এগুলো কাউকে ঠকায় না ।

বিকাশ অ্যাপস থেকে ইনকাম আমরা অনেকেই কমবেশি বিকাশ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করি। আমরা চাইলে বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারি। কিন্তু আমাদের অনেকেরই সেটা জানা নেই। অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে দশটি উপাই এর মধ্যে বিকাশ থেকে ইনকাম করা অনেকটাই সহজ। যদি কোন এক ব্যক্তির মোবাইল সম্পর্কে ভালো একটি ধারণা থাকে এবং বিকাশ সম্পর্কে একটু ভাল বুঝে তাহলে সেও যদি ইচ্ছা করে এই কাজটি করে ইনকাম করতে পারবে ।

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে বিকাশ অ্যাপসটি থেকে অনেকেই কিভাবে ইনকাম করছে ।প্রথমে আপনাকে আপনার বিকাশ একাউন্টটি লগইন করতে হবে তারপর ডান দিক দিয়ে কর্নারের মধ্যে দেখতে পারবেন ছোট্ট একটি লোগো তারপর লোগোতে ক্লিক করে রেফার বিকাশ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন । সেখানে ক্লিক করবেন। ঠিক যখন আপনি ক্লিক করবেন তারপর দেখতে পাবেন একটি রেফার লিংক আপনার স্ক্রিনে শো করবে। এখন আপনি এই লিংকটি বিভিন্নভাবে শেয়ার করে দিবেন।

যেমন email sms এমো হোয়াটসঅ্যাপ messenger এগুলোর মাধ্যমে আপনি শেয়ার করে দিতে পারেন। তারপর এই লিংকটি আপনি যাদের  কাছে পাঠিয়ে দিলেন তারা যদি আপনার এই লিংকে ক্লিক করে বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড করে তাহলে সেখান থেকে আপনি কিছু কমিশন পাবেন। যারা শেয়ার করবে তারা ভাবে ২৫ টাকা কমিশন। এবং যদি পরবর্তীতে মোবাইল রিচার্জ বা ক্যাশ আউট করে তাহলে আরো ভাবে ২৫ টাকা ক্যাশব্যাক। তাহলে দেরি না করে আজ এই শুরু করে দিন আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনে যে বিকাশ অ্যাপসটি রয়েছে সেটা দিয়ে আপনার ইনকাম।

ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় বলাগিং থেকে আয় করা যেমন অনেক সহজ তেমনিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করার অনেক সহজ । আপনি যেমন ঘরে বসে ব্লগিং করে আয় করতে পারছেন ঠিক তেমনি ভাবে ঘরে বসে youtube থেকে আয় করতে পারবেন। বর্তমানে ছোট বড় সবাই এই মাধ্যম থেকে অনেক টাকা আয় করছে। এখন আমাদের ব্রেনের মধ্যে প্রশ্ন আসতে পারে। যে ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। তাহলে শুনুন, আমরা যখন আমাদের হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে। কিংবা কেউ কম্পিউটার দিয়ে কিংবা আরো। 

অন্যান্য ডিভাইস দিয়ে ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখে তখন আমাদের সামনে কিছু এড আসে ওই এড গুলো দিয়ে টাকা ইনকাম হয়। এখন বলতে পারেন ওই অ্যাড গুলো কোথায় থেকে আসে কিংবা এডগুলোকে কে দেয় বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলো ইউটিউব কর্তৃপক্ষের সাথে তারা চুক্তিবদ্ধ । তাহলে বুঝতেই পারছেন ইউটিউব যদি তাদের অ্যাড শো করায় তাহলে সেখান থেকে ইউটিউব কিছু টাকা পায় । আর আমরা যখনই কোন ভিডিও দেখি তখন অ্যাড আসে এজন্য যে ইউটিউব ওই অ্যাডগুলো বিভিন্ন ভিডিওর মাঝে ছড়িয়ে দেয়।

আর আমাদের মত যারা ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করে। ঠিক ততটুক ইউটিউব যেমন ওই কোম্পানিদের কাছ থেকে এড দেখিয়ে টাকা ইনকাম করে ওর কিছু অংশ আমাদের দেশের ইউটিউবার পায়ে তাই আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে খুব সহজে কিভাবে করবেন সে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন আপনি যখন ভিডিও বানাবেন তখন আপনাকে সর্বপ্রথম ভাবতে হবে যে।

কোন বিষয়ের প্রতি আপনি দক্ষ বেশি যদি কোন একটি বিষয়ের উপর আপনি দক্ষ বেশি হয়ে থাকেন।তাহলে সে বিষয় নিয়ে আপনি ভিডিও বানাতে পারেন আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে google ব্রাউজারে গিয়ে ইউটিউব ডটকম লিখে সার্চ করলে আপনার সামনে একটি ইন্টারফোর্স চলে আসবে। সেখানে ক্লিক করলে একটি অপশন দেখাবে সেটি হল Creat Akount সেখানে আপনি আপনার জিমেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ডটি দিয়ে একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন।

তারপর বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভেবে চিন্তে ভিডিও বানাবেন মোটকথা যদি আপনি কোন বিষয় নিয়ে সেই বিষয়গুলো নিয়ে ভিডিও বানাতে পারেন এরপর যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজেশন হবে তখন আপনি সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাহলে দেরি কেন আজ এই আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে আপনার অভিজ্ঞতা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও বানিয়ে টাকা ইনকাম করুন।

ক্যাপচা টাইপিং করে আয় ইন্টারনেটে রয়েছে অনেক ক্যাপচা টাইপিং করা ওয়েবসাইট যেগুলোতে মোবাইল দিয়ে কাজ করে ইনকাম করা সম্ভব। যদি আপনি খুব সময়ের মধ্যে টাইপিং করে আয় করতে চান তাহলে আপনার জন্য ক্যাপচা টাইপিং টি অনেক ভালো হবে। ক্যাপচা টাইপিং করে আপনি মাসে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন মাত্র তিন থেকে চার ঘন্টা সময় দিয়ে। যদি আপনি এক হাজার ক্যাপচা সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করতে পারেন। 

তার বিপরীতে আপনাকে ১$ ডলার থেকে ৪$ ডলার পর্যন্ত দিতে পারে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে এই ক্যাপচা পাব কোথায় থেকে আপনি যদি গুগলে সার্চ করেন ক্যাপচা টাইপিং লিখে তাহলে আপনার সামনে প্রচুর ওয়েবসাইট চলে আসবে আপনি সেখান থেকে যে কোন একটা নিয়ে কাজ করতে পারেন। তাহলে আর দেরি না করে আজই শুরু করে দিন ক্যাপচা টাইপিং এর কাজ। 

অ্যাপস থেকে ইনকাম অনলাইনে ইনকাম সেটা আবার মোবাইল দিয়ে করার জন্য যে ১০টি উপায়ের ইনকাম করার যে কথা আপনাদেরকে বলেছি । তার মধ্যে সবচেয়ে বেটার হল অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করা। বর্তমান সময়ে অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করা যদিও কঠিন হয় তবে কিছু কিছু অ্যাপস রয়েছে সেগুলো দিয়ে আপনি সহজেই কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে অনেক অ্যাপসে টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। যদি শুরুতে আপনাকে ওই অ্যাপসের টাকা ইনভেস্ট করতে হয় তাহলে মনে করবেন সেটি নতুন অ্যাপস। 

মাত্র সপ্তাহখানেক আগে এই অ্যাপসগুলো বাজারে এসেছে ।এই অ্যাপসগুলোতে টাকা বিনিয়োগ করে এটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন এবং চার থেকে পাঁচবার টাকা উইথড্রো করার পর সেখানে আর বিনিয়োগ না করাই ভালো হবে। এবং এজন্য যে কয়েকবার উইথড্রো করার পর এই অ্যাপসগুলো ডিজেবল হয় । এবং তারপরেও যদি আপনি বিনিয়োগ করেন আপনার টাকা আর ফিরে নাও পেতে পারেন। বর্তমানে এই অ্যাপসগুলো থেকে অনেকেই ইনকাম করছে সে অ্যাপস গুলো হল Pocket Manay, Pol pay, Earn Beauty তবে যদি আপনি অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সাবধান হতে হবে ।

সার্ভে কাজ করে ইনকাম সার্ভে কাজ করে অনেকেই অনলাইন থেকে অনেক টাকা ইনকাম করছে কিছুদিন আগ থেকে এটি অনেকেই ব্যবহার করে আসছে। এবং বর্তমানে এটি একটি অনেক জনপ্রিয় আপনারা হয়তো এটি সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই তাই আপনি এটিতে কাজ করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সার্ভে টাকা আয় করার জন্য প্রচুর পরিমাণে ওয়েবসাইট রয়েছে। যদি আপনি এগুলো ব্যবহার করতে চান। তাহলে আপনাকে কোন কম্পিউটার লাগবে না আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে ওয়েবসাইটগুলোতে ঢুকতে পারবেন। 

তবে এর মধ্যে আবার অনেক ওয়েবসাইট ফেক রয়েছে তাই দেখেশুনে আপনাকে ওয়েব সাইটগুলো নিশ্চিত করতে হবে যেগুলো ওয়েবসাইট ব্যবহার করলে আপনি প্রতারণা থেকে বাঁচতে পারেন সেগুলো ওয়েবসাইটের নাম নিচে দেওয়া হল Swagbucks, Inbox Dollars, Branded Surver যদি আপনি সার্ভে কাজ করতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে গুগলে এই সার্ভ ওয়েবসাইট  গুলোর নাম লেখে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন। তারপর এটি আপনাকে সাইন আপ করতে হবে তারপর যখন আপনি ভিতরে প্রবেশ করবেন তখন আপনাকে কিছু টাক্স পূরণ করতে হবে।

ছবি বিক্রি করে বর্তমান সময়ে ঘরে ঘরে স্মার্টফোন বিভিন্ন ফোনের ক্যামেরা বিভিন্ন রকমের আপনি চাইলে আপনার এই স্মার্টফোনটি দিয়ে বিভিন্ন ছবি তুলিয়ে ইনকাম করতে পারেন আপনি যদি ছবি বিক্রি করে ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনাকে বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করে ছবি তুলতে হবে। আবার গরু, মহিষ, নদী-নালা, খেলার মাঠ, পশু পাখি, এবং প্রয়োজনীয়  যেগুলো রয়েছে ইত্যাদি। সেগুলোর ছবি কিংবা পিক উঠিয়ে ইনকাম করতে পারেন। এগুলো ছবি তুলতে আপনি আপনার ফোন ব্যবহার করতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়ে জানা প্রয়োজন

এবং ক্যামেরাও ব্যবহার করতে পারেন।এই ছবিগুলো একটু এডিট করে ( RAW ) ফাইল বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আপলোড করে সেখান থেকে একটি ছবির মূল্য ৫$ ডলার থেকে শুরু করে নিয়ে আরও বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন । যদি আপনার ফটোসপ সম্পর্কে ধারণা থাকে তাহলে আপনি ফটোশপ দিয়ে ছবি এডিট করতে পারেন। মোটকথা বিভিন্ন সফটওয়্যার দিয়ে ছবিগুলো এডিট করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে রাখতে পারেন। এবং সেখান থেকে আপনি ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে ইনকাম অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে যেমনিভাবে ইউটিউবে করা যায় ঠিক সেভাবে ফেসবুকেও করা যায় ইউটিউবে আয় করে যেমন অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব ঠিক ফেসবুক থেকে অনেক টাকা আয় করা যায়। বর্তমানে কমবেশি আমরা অনেকেই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি আপনার যদি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে আপনি ওই একাউন্টটি দিয়ে। একটি ফেসবুক পেজ খুলতে পারেন আর এই ফেসবুক পেজে বিভিন্ন প্রকার ভিডিও বানিয়ে আয় করা সম্ভব। যদি দেশের কোন একটি জায়গায় কোন একটি ইস্যু নিয়ে অনেকেই বলাবলি কর।

তাহলে সম্প্রতিক ওই ইস্যু নিয়ে যদি কেউ ভিডিও বানায় তাহলে ওই ভিডিওতে পশুর পরিমাণ ভিউ আসে আর সেই ভিউ দিয়ে আপনি ডলার ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি ইতিমধ্যে ফেসবুক পেজ খুলতে আগ্রহী হন তাহলে আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করবেন তারপর Create a paga এই নাম দিয়ে একটি অপশন আছে সেখানে প্রবেশ করবেন এখানে কিছু ট্রাইটেরিইয়া করা লাগবে। তারপর পেজ ক্রিয়েট করে  পেজে ভিডিও পাবলিশ করে সেখান থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি ডলার আয় করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম ফ্রিল্যান্সিং এই শব্দটি আমরা কমবেশি অনেক জনের মুখে শুনে থাকি কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং কি আমরা তা জানি না। তাহলে চলুন জেনে নেই, ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্ত পেশা। এটা আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে করতে পারেন যদি আপনার একটি স্মার্ট ফোন থাকে এবং ভালো একটি ডিভাইস থাকে। আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে এই ফ্রিল্যান্সিং কাজটি করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কম্পিউটার অবশ্যই প্রয়োজন তা কিন্তু না ।

যাইহোক আসুন আমরা মূল কথায় চলে যাই, ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো মোবাইল দিয়ে সম্ভব না সেগুলো কাজ করলে কম্পিউটার ব্যবহার করতে হয়। আবার এর মধ্যে কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইল দিয়ে করা যায়। যা করার মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই আপনি কোন কোন কাজগুলো মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন।

• ব্লগ কমেটিং
• ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
• ট্রান্সক্রিপশন
• কন্টেন্ট রাইটিং
• প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন রাইটিং
• প্রুফ রিডিং
• ট্রান্সলেশন
• কপিরাইটিং
• ফোরাম পোস্টিং

এই কাজগুলো আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন এগুলো করতে কোন প্রকার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের প্রয়োজন হবে না ।

ইনস্টাগ্রাম থেকে ইনকাম অনলাইন থেকে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায় তার মধ্যে একটি অন্যতম বর্তমান সময়ে খুব জনপ্রিয় হয়েছে সেটি হল ইনস্টাগ্রাম। ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট খুলে টাকা ইনকাম করা এখন অনেক সহজ। আপনি যদি এই instagram থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে এই অ্যাপসটি (google) (Play Stor) থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। এরপর ওখানে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর আপনার ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার তৈরি করতে হবে। এবং এই ফলোয়ারের মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

তাহলে বুঝতেই পারছেন যত ভিজিটর অর্থাৎ ফলোয়ার বানাবেন তত আপনার লাভ। আপনার ইনস্টাগ্রামে বিভিন্ন প্রোডাক্ট সার্ভিস গুলো শেয়ার করতে হবে।এবং পরে যদি আপনার শেয়ারের মাধ্যমে কোন প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস সেল হয় তাহলে আপনি সেখান থেকে কমিশন পাবেন । তবে অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনি যে প্রোডাক্ট গুলো শেয়ার করবেন সেগুলো যেন অনেক ভাল মানের হয় দেখতে যেন অনেক ভালো দেখা যায় তাহলে কাস্টমার আপনার কাছ থেকে প্রোডাক্ট নিবে মোট কথা আপনার সেল অনেক ভালো হবে।

সম্মানিত পাঠক আজ আমার এই আর্টিকেলের মধ্যে আপনারা জানতে পারলেন কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় । এবং কিভাবে এটি মোবাইল দিয়ে করা যায় আশা করছি আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন এবং আপনারা আরও জেনেছেন অনলাইনে ইনকাম মোবাইল দিয়ে ১০ টি উপায়ে । আমি আপনাদের মাঝে যে দোষ ১০ টি অ্যাপস

নিয়ে কথা বলেছি তার মধ্যে যেকোনো একটি নিয়ে কাজ শুরু করে দিন ইনশাআল্লাহ আপনি সফলতার দ্বারপ্রান্তে চলে যাবেন।বর্তমানে অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট হ্যাক হয়েছে আশা করছি ইতিমধ্যেই আপনারা বুঝতে পারছেন তাই আগে কোন টাকা বিনিয়োগ না করে ভালোভাবে বুঝে চিনতে তারপর বিনিয়োগ করবেন। 

আমাদের কাজ হল আপনাদেরকে পথপ্রদর্শন করা তাহলে বুঝতেই পারছেন বাকি পথগুলো আপনাদেরকে বুঝে চলতে হবে। আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ